করোনা ভাইরাস কি? করোনার ইতিহাস – করোনা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

Share Now!

what is CoronaVirus

নোভেল করোনাভাইরাস রোগ (কোভিড-১৯)

করোনা ভাইরাস কি? করোনার ইতিহাস – করোনা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

করোনা সৃষ্টির ইতিহাস

করোনাভাইরাস ১৯৬০-এর দশকে প্রথম আবিষ্কৃত হয়। প্রথমদিকে মুরগির মধ্যে সংক্রামক ব্রঙ্কাইটিস ভাইরাস হিসেবে এটি প্রথম দেখা যায়। পরে সাধারণ সর্দি-হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এরকম দুই ধরনের ভাইরাস পাওয়া যায়। মানুষের মধ্যে পাওয়া ভাইরাস দুটি ‘মনুষ্য করোনাভাইরাস ২২৯ই’ এবং ‘মনুষ্য করোনাভাইরাস ওসি৪৩’ নামে নামকরণ করা হয়।এরপর থেকে বিভিন্ন সময় ভাইরাসটির আরো বেশ কিছু প্রজাতি r  পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে অধিকাংশ ভাইরাসের ফলে শ্বাসকষ্টের গুরুতর সংক্রমণ দেখা দেয়।

আরও পড়ুনঃ করোনা সংক্রমণ এড়াতে কোথায় কত ভিড়, জানিয়ে দেবে Google Maps-এর নতুন ফিচার!

করোনা ভাইরাস কি?

করোনাভাইরাস শব্দটি ল্যাটিন করোনা থেকে নেওয়া হয়েছে যার অর্থ মুকুট।কারণ হিসেবে জানা যায়  দ্বিমাত্রিক সঞ্চালন ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ভাইরাসটির ক্লাব-আকৃতির প্রোটিন স্পাইকের কারণে একে দেখতে অনেকটা মুকুট বা সৌর করোনার মত। ভাইরাসের উপরিভাগ প্রোটিন সমৃদ্ধ থাকে যা ভাইরাল স্পাইক পেপলোমার দ্বারা এর অঙ্গসংস্থান গঠন করে। এ প্রোটিন সংক্রমিত হলে টিস্যু বিনষ্ট হয় ।ধারনা করা হয়, প্রাণীর দেহ থেকে এই ভাইরাস প্রথম মানবদেহে প্রবেশ করে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে নভেল করোনা ভাইরাস  এক ধরনের মানুষের সংক্রামক ব্যাধি , যা মানুষের হাঁচি কাশি ও সংস্পর্শে এটা অতি দ্রুত ছড়ায়।যা গুরুতর তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক উপসর্গসমষ্টি-সংশ্লিষ্ট করোনাভাইরাস ২ (সার্স-কোভ-২) নামক এক ধরনের ভাইরাসের আক্রমণে হয়ে থাকে।

করোনাভাইরাস হল একই শ্রেণীভুক্ত ভাইরাস যার দ্বারা স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং পাখি আক্রান্ত হয় । মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস শ্বাসনালী সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণের লক্ষণ মৃদু হতে পারে, অনেকসময় যা সাধারণ ঠাণ্ডাজ্বরের ন্যায় মনে হয়, কিছু ক্ষেত্রে তা অন্যান্য মারাত্মক ভাইরাসের জন্য হয়ে থাকে, যেমন সার্স, মার্স এবং কোভিড-১৯। অন্যান্য প্রজাতির প্রাণীর ক্ষেত্রে  এই লক্ষণের তারতম্য দেখা যায়। যেমন মুরগির মধ্যে এটা শ্বাসনালী সংক্রমণ ঘটায়, আবার গরু ও শূকরে এটি ডায়রিয়া সৃষ্টি করে থাকে। মানবদেহে সৃষ্ট করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়ানোর মত কোনো ভ্যাক্সিন বা অ্যান্টিভাইওটিক ওষুধ আজও আবিষ্কৃত হয়নি।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব (২০১৯-২০২০)

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে করোনাভাইরাসের সংক্রামণ দেখা দেয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাইরাসটিকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ‘২০১৯-এনসিওভি’ নামকরণ করে।এই ব্যাধিটি সর্বপ্রথম ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনে শনাক্ত করা হয়।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সারাবিশ্বে এরই মধ্যে ১৭৭ টির বেশি দেশে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে ২৩৪০৭৩ জন এবং প্রাণহানি হয়েছে ৯,৮৪০ হাজারের বেশি মানুষের।  ৮৫,৭৪৯ জনের বেশি লোক চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে ওঠেছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। উহানে দেখা দেওয়া ভাইরাস প্রজাতিটি ‘এসএআরএস-সিওভি’ প্রজাতির সাথে ~৭০% জিনগত মিল পাওয়া যায়। অনেকেই অনুমান করছেন নতুন এ প্রজাতিটি সাপ থেকে এসেছে যদিও অনেক গবেষক এ মতের বিরোধীতা করেন।

আরও পড়ুনঃ করোনার ভয়ে অন্য রোগ কে অবহেলা নয়, সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই নিয়ম গুলো

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রাথমিক লক্ষণ

ব্যাধিটির সাধারণ উপসর্গ হিসেবে জ্বর, সর্দি এবং শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে মাংসপেশীর ব্যথা, বারবার থুতু সৃষ্টি এবং গলায় ব্যথা দেখা যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপসর্গগুলো নমনীয় আকারে দেখা যায়, কিন্তু কিছু গুরুতর ক্ষেত্রে ফুসুফুস প্রদাহ (নিউমোনিয়া) এবং বিভিন্ন অঙ্গের বিকলতাও দেখা যায়।

সংক্রমিত হবার পরে এই ব্যাধিতে মৃত্যুর হার গড়ে ৩.৪%, যেখানে ২০ বছরের নিচের রোগীদের মৃত্যুর হার ০.২% এবং ৮০ বছরের উর্ধ্বে রোগীদের প্রায় ১৫%।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ভাইরাসটির ইনকিউবেশন পিরিয়ড ১৪দিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। তবে কিছু কিছু গবেষকের মতে এর স্থায়িত্ব ২৪দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।সাধারণত রোগের উপসর্গগুলো প্রকাশ পেতে গড়ে পাঁচদিন সময় নেয়। এটি সাধারণত শুষ্ক কাশি ও জ্বরের মাধ্যমেই শুরু হয় উপসর্গ , পরে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অনেককে সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে যা ২০০০ সালের শুরুতে প্রধানত এশিয়ার অনেক দেশে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিলো । নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এটি অনেকটাই সার্স ভাইরাসের মতো।

লক্ষণ সূমহ হলো : 

  • জ্বর
  • অবসাদ
  • শুষ্ক কাশি
  • বমি হওয়া
  • শ্বাষ্ট
  • গলা ব্যাথা
  • অঙ্গ বিকল হওয়া
  • মাথা ব্যাথা
  • পেটের সমস্যা
  • কিছু রোগীর ক্ষেত্রে উপরোক্ত সকল উপসর্গ দেখা গেলেও জ্বর থাকেনা।

আরও পড়ুনঃ যাদের জন্য মাস্ক ব্যবহার নিরাপদ নয় – দেখে নিন বিষয় গুলো #Mask

এই ভাইরাস কতটা বিপদজনক হতে পারে ?

শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য রোগের মতো এই ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা এবং জ্বরসহ হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে । কিছু মানুষের জন্য এই ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এর ফলে নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং অর্গান বিপর্যয়ের মতো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে খুব কম ক্ষেত্রেই এই রোগ মারাত্মক হয়। এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে বয়স্ক ও আগে থেকে অসুস্থ ব্যক্তিদের মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

শিশুরা কি ঝুঁকিতে?

যে কোন বয়সের মানুষই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। তবে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত  তেমন কোনও বড় বিপর্যয় হয় নি। প্রধানত: আগে থেকে অসুস্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস মারাত্মক হছে।

“আমরা যখন নতুন কোনো করোনাভাইরাস দেখি, তখন আমরা জানতে চাই এর লক্ষ্মণগুলো কতটা মারাত্মক। এ ভাইরাসটি অনেকটা ফ্লুর মতো কিন্তু সার্স ভাইরাসের চেয়ে মারাত্মক নয়,” বলছিলেন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মার্ক উলহাউস।

কোথা থেকে এল এই নোবেল করোনা ভাইরাস,

সম্প্রতি করোনা ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত একটি বহুল আলোচিত রোগ। এটি মানুষ ছাড়াও বিভিন্ন পশু, বিড়াল, উট ও বাদুড়ের মধ্যে দেখা যায়। সাধারণত প্রাণিদেহে সংক্রমিত করোনা ভাইরাসগুলি মানুষকে আক্রান্ত করে না। সম্প্রতি চীনের উহান নামক একটি শহরে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত করা হয়। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, বর্তমানে শনাক্তকৃত বেশির ভাগ রোগী উহান শহরের একটি সামুদ্রিক খাবার ও পশুর বাজার থেকে আক্রান্ত হয়েছে। 

করোনা ভাইরাস, যা চিন থেকে ছড়িয়ে বিশ্ব জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে, তা কৃত্তিম উপায়ে অর্থাৎ ল্যাবরেটরিতে তৈরি নয়। প্রাকৃতিক বিবর্তনে এর উৎপত্তি বলে, নতুন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্ব জুড়েই ছড়িয়ে পড়ে যে এই ভাইরাস ল্যাবে তৈরি। এব্যাপারে আমেরিকা যেমন চিনের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে, আবার চিনও আমেরিকার দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে। নেচার মেডিসিন পত্রিকায় এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং – আউটসোর্সিং এর কাজ করে বাড়তি উপার্জন করুন

এই ভাইরাস থেকে বেঁচে থাকার করণীয় উপায় :

নারী পুরুষ হিসেব করলে পুরুষরা নারীদের চেয়ে বেশি মারা যাচ্ছে। নারী-এক দশমিক সাত শতাংশ, পুরুষ-দুই দশমিক আট শতাংশ।

যাদের আগে থেকেই হৃদযন্ত্রের সমস্যা, ডায়াবেটিস,শ্বাসতন্ত্রের অসুখ এবং উচ্চ-রক্তচাপ রয়েছে তারা এই ভাইরাসে সহজেই সংক্রমিত হতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে করোনা ভাইরাসে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিহত করা যায়।

করোনা ভাইরাস রুখতে প্রয়োজন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

জেনে নিন, এই ভাইরাস থেকে প্রতিকারের উপায়:  

  1. :সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন। বিশেষ করে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  2. পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
  3. হালকা গরমে পানি পান কোন দিনে ২ থেকে ৩ বার ।
  4. সবুজ শাক সবজিতে রয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, মিনারেল ও ফাইবার যা খুবই উপকারি।
  5. ভিটামিন এ সমৃদ্ধ আবার আবার একটু বেশি করে খান। খেতে পারেন মিষ্টি কুমড়া।
  6. টক জাতীয় খাবার বাড়ান। যেমনঃ লেবু, কমলা, ইত্যাদি বেশি করে খান। এতে আছে ভিটামিন সি যা সর্দি, কাশি, জ্বরের ক্ষেত্রে খুবই উপকারি।শরীরের উপকারী শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। এছাড়া, যে কোনও সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে ভিটামিন সি।
  7. রসুনে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ঠান্ডা লাগা ও ইনফেকশেন দূর করতে খুবই উপকারী।
  8. নিয়মিত টক দই খান কারণ, টক দই রোগের সঙ্গে লড়াই করার অন্যতম হাতিয়ার।
  9. হলুদ অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন কিছুটা হলুদ খান হোক সেটা কাঁচা বা রান্নায় ব্যবহার করে।
  10. পেঁপে খাবেন যাতে থাকে পটাশিয়াম, ভিটামিন ও কলেটস যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  11. অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মধুর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। প্রতিদিন এক চা চামচ মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন
  12.  মৃত্যু ছাড়া সব রোগের ওষুধ বলা হয় কালিজিরাকে। স্থুলতা, ক্যান্সার ও হৃদরোগ সব কিছুর বিরুদ্ধেই শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কালিজিরা। সাধারণ সর্দি-কাশি, নাক বন্ধ, গলা ব্যথা, জ্বর, যেকোনো ধরনের শারীরিক দুর্বলতা কাটাতেও কালিজিরার জুড়ি নেই।

প্রাকৃতিক খাবার গ্রহণের পাশাপাশি করোনা ভাইরাসসহ অন্যান্য রোগের বিস্তার সীমিত পর্যায়ে রাখতে মেডিক্যল মাস্ক সাহায্য করে। তবে এটার ব্যবহারই এককভাবে সংক্রমণ বন্ধ করতে যথেষ্ঠ নয়। নিয়মিত হাত ধোয়া এবং সম্ভাব্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে মেলামেশা না করা এই ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি হ্রাস করার সর্বোত্তম উপায়। বিভিন্ন অংশ এবং এর বাইরেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। সাধারণ সতর্কতা অবলম্বন করে উপযুক্ত প্রাকৃতিক খাবার গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে আপনি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও বিস্তারের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারেন। করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকুন।

‘মহামারি আল্লাহর আজাব’- হযরত আয়েশা (রা:)

‘মহামারিপীড়িত গ্রাম বা শহরে প্রবেশ নিষেধ। পক্ষান্তরে কেউ যদি পূর্বে থেকে আক্রান্ত জায়গায় থেকে থাকে, তাহলে সেখান থেকে পলায়ন করা নিষিদ্ধ।মহামারি আক্রান্ত এলাকা থেকে পলায়ন জিহাদের ময়দান থেকে পলায়নতুল্য অপরাধ’- বুখারি ৩৪৭৩, ৫৭২৮।

বেশি বেশি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা যেন আল্লাহ আমাদের এই  মহামারী থেকে আমাদের হেফাজত করেন (আমিন )।এই উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ ইসলামী স্কলার আল্লামা মুহাম্মদ তাকি উসমানি সহ আরো অনেক বড় বড় স্কলার গণ কিছু আমল করার কথা বলেছেন। 

আশা করি এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে । আপনি কি? এই তথ্যগুলো আগে থেকেই জানতেন? কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। লেখাটি ভাল লেগে থাকলে বন্দুদের মাঝে শেয়ার করুন ।আপনি কোন, বিষয়ে জানতে চান অথবা ভাল পরামর্শ দানে কমেন্ট করুন ।ধন্যবাদ!

আমাদের যোগাযোগের মাধ্যমঃ
Facebook Page                                                       YouTube Channel

অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা তথ্য: উইকিপিডিয়া, ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডাব্লুএইচও), NewWorkTime, বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, বিভিন্ন নিউজ ফোরাম এবং গুগল সার্চ ইঞ্জিন।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.