দ্য ভার্জের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউটিউব শর্টস গত বছর প্রথম চালু হয় ভারতীয় ব্যবহারকারীদের জন্য। এরপর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ২৬টি দেশে সুবিধাটি আসে। এখনো পরীক্ষামূলক (বেটা) পর্যায়ে থাকলেও ইউটিউব শর্টস ‘বিশ্বব্যাপী ১০০টির বেশি দেশে, যেখানে ইউটিউব আছে, সেখানে দেখা যাবে’।
খুদে ভিডিও শেয়ার করার প্ল্যাটফর্ম বলতে লোকে টিকটককেই বুঝে থাকে। তবে ইউটিউব শর্টসও দ্রুত জনপ্রিয় হচ্ছে। নতুন নতুন সুবিধাও দেওয়া হচ্ছে। যেমন ইউটিউবের কোনো ভিডিও থেকে নির্দিষ্ট অংশের অডিও ফাইল শর্টসে যোগ করার সুবিধা আসছে।
ব্যবহারকারীরা যদি ইউটিউবের গানের বিশাল তালিকা থেকে অডিও নেওয়া শুরু করেন, তবে সেটি টিকটকের সঙ্গে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যাওয়ার শামিল। আর ইউটিউবের আগে থেকেই প্রচুর ব্যবহারকারী রয়েছে। টিকটকের মতো নতুন করে ব্যবহারকারী জোগাড় করার চাপ তাদের নেই।
মজার ব্যাপার হলো, টিকটকের অনুকরণে ইউটিউবে সুবিধা চালু করা হলেও টিকটক কিন্তু আর খুদে ভিডিওতে সীমাবদ্ধ থাকতে চাইছে না। প্ল্যাটফর্মটি এরই মধ্যে তিন মিনিট পর্যন্ত ভিডিও পোস্ট করার সুবিধা দিয়েছে। আবার ইউটিউবের মতো স্মার্ট টিভির জন্য অ্যাপ প্রকাশে মনোযোগী হয়েছে টিকটক।