স্মার্টফোনে হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি কমানোর উপায়

Share Now!

হ্যাকিং

হ্যাকিং – পেগাসাস কাণ্ডের পর বিশ্বজুড়ে স্মার্টফোনের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে আলোচনা ঝর শুরু হয়েছে। ইসরাইলের তৈরি এই হ্যাকিং স্পাইওয়্যার একদম সাধারন একটা সফটওয়্যা। যা খুব সহজেই বিভিন্ন রূপে ঢুকে পেরে আমাদের সাধের স্মার্টফোনে।  আপনার অজ্ঞাতসারেই ঘাপ্টি মেরে বসে আড়ি পাততে পারে হ্যাকিং স্পাইওয়্যার । 

হ্যাকিং কাকে বলেঃ- হ্যাকিং বলতে বুঝায় কোনো তথ্যবিন্যাসে তথ্যাধিকারীর অনুমতি ব্যতিরেকে তাহার অজান্তে অনুপ্রবেশ করে তথ্যাপহরণ করা। 

হ্যাকিং এর মধ্যমে ডিজিটাল তথ্য যেকোন নেটওয়ার্ক সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ভেগে সেখান থেকে যারা তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদেরকে হ্যাকার বলে

স্মার্টফোনে হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি কমানোর উপায়

মাত্র এক মিনিটেই পুরোনো একটি কৌশল খাটিয়ে হ্যাকারদেরকে স্মার্টফোনের তথ্য চুরির চেষ্টা ব্যর্থ করে দিতে পারেন।

মাত্র দুইটি সহজ ধাপে এক মিনিটেই স্মার্ট ফোন নিরাপদে রাখা যায় বলে জানিয়েছেন মার্কিন সিনেটের গোয়েন্দা কমিটির সদস্য অ্যাঙ্গাস কিং। তিনি জানিয়েছেন যে, এ বছর নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের এক আলোচনা সভায়, কিভাবে সেলফোন নিরাপদ রাখা যায় তা নিয়ে এক শীষ আলোচনায়  তিনি এই  পরামর্শ পান।

 

আরও পড়ুন:

প্রথম ধাপ, ফোন বন্ধ করা। দ্বিতীয় ধাপ, ফোন খোলা। ব্যস! কম্পিউটার ঠিক করার সবচেয়ে পুরনো ও সহজ এই উপায়টিই নিরাপদে রাখতে পারে আপনার ফোনকে।

কিন্তু কিভাবে হ্যাকারদের ঠেকাতে পারবে ফোন রিবুটের এই পুরোনো কৌশল? এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা জানান, নিয়মিতভাবে স্মার্টফোন খোলা ও বন্ধ করার মাধ্যমে সাইবার অপরাধীদের কিংবা ভাড়া করা গোয়েন্দা ফার্ম, যারা ডিজিটাল বিশ্বে তথ্য নিরাপদ ও ব্যক্তিগত রাখার জন্যে হুমকি হয়ে উঠেছে, তাদেরকে থামাতে না পারলেও দক্ষ হ্যাকারদেরকে অন্য কারও ফোনের মধ্যে ঢোকা ও তথ্য চুরির প্রচেষ্টাকে কঠিন করে তুলবে।

আরও পড়ুন:

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা গত বছর মোবাইল ডিভাইস নিরাপত্তার একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে যেখানে হ্যাকিং বন্ধ করার একটি উপায় হিসাবে সপ্তাহে একবার ফোন রিবুট করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

 

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.